একাদশে ভর্তি- যা যা জানা দরকার-আগামী ২৬ মে থেকে অনলাইনে আবেদন গ্রহণ করা হবে, শেষ হবে ১১ জুন।


আগামী ২৬ মে থেকে অনলাইনে আবেদন গ্রহণ করা হবে, শেষ হবে ১১ জুন।




২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে সকল সরকারি ও বেসরকারি কলেজ ও মাদ্রাসায় ভর্তি আবেদন শুরু হবে ২৬ মে ২০২৪ তারিখ থেকে। এখানে সকল আপডেট তথ্য পাওয়া যাবে।

TitleDate
1st Phase Application26 May 2024 to 11 June 2024
1st Phase Result23 June 2024
1st Phase Selection Confirmation24 June to 29 June 2024
2nd Phase Online Application30 June to 2 July 2024
1st Migration Result4 July 2024
2nd  Phase Result4 July 2024
2nd Phase Selection Confirmation5 July to 8 July 2024
3rd Phase Online Application9 July to 10 July 2024
2nd Migration Result12 July 2024
3rd Phase Result12 July 2024
3rd Phase Selection Confirmation13 July to 14 July
Admission15 July to 25 July 2024
Class Start30 July

অনলাইনে www.xiclassadmission.gov.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা একাদশে ভর্তির আবেদন করতে পারবেন। ১৫০ টাকা আবেদন ফি জমা দিয়ে সর্বনিম্ন পাঁচটি এবং সর্বোচ্চ দশটি কলেজে পছন্দক্রমের ভিত্তিতে আবেদন করতে পারবেন শিক্ষার্থীরা।
একজন শিক্ষার্থী যতগুলো কলেজে আবেদন করবেন, তার মধ্য থেকে তার মেধা, কোটা (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও পছন্দক্রমের ভিত্তিতে একটি মাত্র কলেজে তার অবস্থান নির্ধারণ করা হবে। শিক্ষার্থীদের এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে কলেজে ভর্তি করা হবে।

বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন যে শিক্ষার্থীরা এসএসসি পাস করেছে, কেবল তারাই বোর্ডে হাতে হাতে (অনলাইনে নয়) ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এছাড়া প্রবাসীদের সন্তান ও বিকেএসপি থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী এবং সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে বিভাগীয় বা জাতীয় পর্যায়ে কৃতিত্বের জন্য পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা কলেজে ভর্তির জন্য বোর্ডে ‘ম্যানুয়ালি’ আবেদন করতে পারবেন।

এক্ষেত্রে বোর্ড প্রমাণপত্র যাচাই-বাছাই করে শিক্ষার্থীকে (প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্ধারিত ন্যূনতম জিপিএ এ ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য হবে) ভর্তির ব্যবস্থা নেবে।

ভর্তির যোগ্যতা


পূর্ববর্তী তিন বছরে দেশের যে কোনো শিক্ষা বোর্ড এবং উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এসএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবে।

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্যান্য বছরে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরাও বোর্ডে ম্যানুয়ালি আবেদন করতে পারবে। বিদেশি কোনো বোর্ড বা প্রতিষ্ঠান থেকে সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ঢাকা বোর্ডের মাধ্যমে তার সনদের মান নির্ধারণের পর ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবে।

একাদশে ভর্তির ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের মোট ৯৩ শতাংশ আসন সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে, যা মেধার ভিত্তিতে নির্বাচিত হবে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও অধীনস্থ দপ্তর বা সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য ২ শতাংশ কোটা এবং মোট আসনের ৫ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। এসব আসনে শিক্ষার্থী না থাকলে সেখানে মেধা কোটার মাধ্যমে ভর্তি করা হবে।

গ্রুপ নির্বাচন

বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা যে কোনো গ্রুপে (বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায়) ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। মানবিক ও ব্যবসায় বিভাগের শিক্ষার্থীরা মানবিক ও ব্যবসায়- এই দুই গ্রুপের একটিতে আবেদন করতে পারবেন। মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম কার্যকর হবে।

যে কোনো গ্রুপ (বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায়) থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা গার্হস্থ্য বিজ্ঞান ও সংগীত গ্রুপের যে কোনো একটিতে আবেদন করতে পারবেন।

মেধাক্রম নির্ধারণ

সমান জিপিএপ্রাপ্তদের ক্ষেত্রে সর্বমোট প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মেধাক্রম নির্ধারণ করা হবে। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড ও বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে গ্রেড পয়েন্ট ও প্রাপ্ত নম্বর সমতুল্য করে হিসাব করতে হবে। তাছাড়া বিভিন্ন বছরের গ্রেড পয়েন্ট ও প্রাপ্ত নম্বর সমতুল্য করে হিসাব করতে হবে।

বিজ্ঞান গ্রুপে ভর্তির ক্ষেত্রে সমান মোট নম্বর প্রাপ্তদের মেধাক্রম নির্ধারণের ক্ষেত্রে সাধারণ গণিত ও উচ্চতর গণিত বা জীববিজ্ঞানে প্রাপ্ত নম্বর বিবেচনায় নিতে হবে। যদি তারপরও প্রার্থী বাছাইয়ে জটিলতা নিরসন না হয়, তবে পর্যায়ক্রমে ইংরেজি, পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়নে প্রাপ্ত নম্বর বিবেচনায় আনতে হবে।

মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপের ক্ষেত্রে সমান মোট নম্বর বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য পর্যায়ক্রমে ইংরেজি, গণিত ও বাংলা বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বর বিবেচনায় আনতে হবে।

এক গ্রুপের প্রার্থী অন্য গ্রুপে ভর্তির ক্ষেত্রে জিপিএ একই হলে সর্বমোট প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মেধাক্রম নির্ধারণ করা হবে। এক্ষেত্রে প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে জটিলতা নিরসন না হলে পর্যায়ক্রমে ইংরেজি, গণিত ও বাংলা বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বর বিবেচনায় আনতে হবে।

যেসব প্রতিষ্ঠানে স্কুল ও কলেজ একসঙ্গে আছে, সেখানে নিজস্ব প্রতিষ্ঠান থেকে এসএসসি পাস করা শিক্ষার্থীরা প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত যোগ্যতা সাপেক্ষে স্ব স্ব বিভাগে (বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা) অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ভর্তির সুযোগ পাবেন।

প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব শিক্ষার্থীদের স্ব স্ব বিভাগে ভর্তি নিশ্চিত করেই কেবল অবশিষ্ট শূন্য আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করাতে হবে।

যেসব কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি নিষিদ্ধ

স্থাপনের অনুমতি আছে কিন্তু পাঠদানের প্রাথমিক অনুমতি নেই, এমন কলেজ বা সমমানের প্রতিষ্ঠানে কোনো অবস্থাতেই শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না।

পাঠদানের প্রাথমিক অনুমতিপ্রাপ্ত অথবা স্বীকৃতিপ্রাপ্ত কোনো কলেজ বা সমমানের প্রতিষ্ঠানে অনুনোমোদিত ক্যাম্পাস এবং অনুনোমোদিত কোনো বিষয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না।



আপনি কী করে ক্যারিয়ার এবং একাডেমিক জীবনের সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন কাজ করতে চান? আপনি নিরাপদ, তাড়াতাড়ি এবং খরচহীন সেবার প্রয়োজন আছে? তাহলে স্টুডেন্ট কেয়ার আপনার জন্য সেরা নির্বাচন। আমরা আপনাদের জন্য কর্ম আবেদন সহায়তা, টিকেট এবং পরীক্ষার বুকিং, সিভি তৈরি, ডাটা এন্ট্রি, প্রিন্ট এবং স্ক্যানিং, ইমেল ব্যবস্থাপনা এবং অন্যান্য পরিষেবা সরবরাহ করছি। আমাদের দ্রুত, নিরাপদ এবং সস্তায় পরিষেবা আপনার জীবনকে সহজ করার জন্য উদ্ভাবিত করা হয়েছে। আমাদের সেবা সম্পর্কে আরও জানতে আজই যোগাযোগ করুন। স্টুডেন্ট কেয়ার ওয়েবসাইট: https://studentcare3123.business.site/?m=true

Comments

Popular posts from this blog

পুলিশ কনস্টেবল (টিআরসি) পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2024 Police Constable Job Circular

Bangladesh Army Job Circular 2024-বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সার্কুলার ২০২৪

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে অফিসার ক্যাডেট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪ (৯১ BAFA কোর্স)